চট্টগ্রামে এক তরুণীকে নির্মম ভাবে গনধর্ষন করে এলাকার বখাটে ছেলেরা।

নির্যাতিত মেয়েটির নাম তৃষা আক্তার, শৈশব কৈশোর ঢাকাতেই বেড়ে ওঠা এবং পরিবারে মা-বাবা আর ছোট্ট একটি ভাই আছে। বলতে গেলে সুখী পরিবার তৃষাদের। তৃষা ইডেন মহিলা কলেজের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী। একদিন রাতে, খাবারের টেবিলে মা-বাবা ও ভাই সহ সবাই মিলে একসাথে আনন্দ করে রাতের খাবার খেতে খেতে আলোচনা করছে। হঠাৎ তৃষার বাবা বল্লেন তোমাদের জন্য একটি সুখবর আছে। সামনে সপ্তাহ থেকে আমার অফিস ১০ দিন বন্ধ থাকবে, তাই আমি প্ল্যান করেছি সামনে সপ্তাহে ফ্যামিলি টুরে যাব। কথাটি শুনে সবাই আনন্দে আত্মহারা। এবার তৃষার মা জিজ্ঞেস করল আমরা কোথায় ঘুরতে যাবো? তৃষার বাবা বল্লেন কেন আমার গ্রামের বাড়িতে কারো কোন আপত্তি আছে? সবাই আনন্দে বলে উঠলো হিপহিপহুরের। অবশেষে সেদিন এলো, তখন ঘড়িতে সকাল ১০ টা বাজে ব্যাগপত্র গুছিয়ে রওনা দিল তৃষার বাবার গ্রামের বাড়ি চট্টগ্রামে। 


বাসে অনেক খন জার্নি করার পর তারা গ্রামের বাড়িতে পৌঁছায়। আর যেহেতু অনেক দিন পর পর তৃষার বাবার গ্রামের বাড়িতে আসা হয় তাই বাড়ির সকলেই খুব খুশি, তৃষাদের পরিবার পেয়ে। রাতের খাবার পর দীর্ঘ সময় ধরে সবাই মিলে অনেক হাসি আনন্দ করল। পরদিন সকাল সকাল তৃষা আর তার ছোট ভাই ঘুম থেকে উঠে গ্রামের নির্মল পরিবেশে কিছুখন ছোটাছুটি করে উপভোগ করল। গ্রামের বাড়িতে আসার পর ৩-৪ দিন বেশ ভালই কাটছে। একদিন তৃষার পরিবারের সবাই ঘুরতে যায় তৃষার বাবার ছোট এর বাড়িতে। তৃষার আংকেলের বাড়ির দূরত্ব মাইল খানেক হবে, ছোট গজারী বন পার হয়ে প্রথম বাড়িটাই। ওখানেও তৃষাদের পরিবারকে দেখে সবাই খুশি। আদ্ধা হল বিকেলে একটু ঘুরাফেরা হল বেশ আনন্দ করল, খাওয়াদাওয়ার ব্যবস্থা হল, এবার খাবার সেরে বাড়িতে ফেরারপালা, তখন তৃষার ছোট ভাই বলে আমি আরো কিছু খন সময় খেলাধুলা করব। কারন তার সমবয়সী দুই জন ছেলে আছে তাই সে এখনি যেতে চাইছেনা। পরে তৃষার বাবা বল্লেন ঠিক আছে। এছাড়াও তৃষার আংকেলও বল্লো বাড়ির রাস্তা ত দূরে না কিছু খন খেলাধুলা করে চলে যেতে পারবে। তারপর তৃষাকেও তার ছোট ভাইয়ের সঙ্গে রেখে বাবা-মা বাড়িতে চলে আসে। এদিকে সন্ধ্যা হয়ে গেছে তৃষা তার ছোট ভাইকে নিয়ে বাড়ির দিকে রওনা দেয়। কিছু দূর যেতেই তৃষা ৪-৫ জন ছেলেদের দেখতে পাই তারা নেশা করছে গজারী বনের পাশে বসে। তাই তৃষাও হাটার গতি বাড়িয়ে দেয়। কিন্তু বিপদ ত আর বলে আসেনা। আরো ২ জন ছেলে আসছে তাদের সাথে নেশা করার জন্য। তারপর তৃষা ও তার ভাই কে দেখে ২ জন ছেলে থামতে বলে। এরপর অনেক কিছু জিজ্ঞেস করে এরইমধ্যে একজন ছেলে তৃষার শরীরে হাত দেয়। আর তৃষাও ছেলেটিকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেয়। এতে ছেলে গুলো ক্ষিপ্ত হয়ে তৃষা আর তার ভাইকে মুখ চেপে ধরে গজারী বনে নিয়ে যায় তারপর তার ছোট ভাইকে লতাপাতা দিয়ে হাত পা বেধে রাখে।

অন্য দিকে তৃষার সাথে শুরু হয় ভয়ংকর তিক্তকর যৌন নির্যাতন ৭ জন ছেলে মিলে একের পর এক জন করে তৃষাকে খোবলে খোবলে ভোগ করছে। এইভাবে ঘন্টা দুইয়েক নির্মম গণধর্ষণের শিকার হতে হয়। এরপর ওখানেই তাদের ফেলে রেখে পালিয়ে যায় ছেলেগুলো। তারপর পরিবারের লোকজন কোন ভাবে খবর পেয়ে তৃষা আর তার ভাইকে উদ্ধার করে।
👉 ভিডিওটি দেখলে আপনি অবাক হবেন আমাদের সমাজের কিছু কিছু মানুষ আছে যারা জানোয়ারের থেকেও হিংস্র আর ভয়ংকর হয়।



ভিডিওটি দেখতে নিচের বাটনে ক্লিক করুন। 
👇👇

ভিডিওটি ডাউনলোড করতে নিচের বাটনে ক্লিক করুন। 
👇👇 


Note: প্রিয় পাঠক ভিডিওটি দেখার সময় মাঝে মধ্যে সার্ভারে সমস্যা হতে পারে। সেক্ষেত্রে ভিডিওটি ডাউনলোড করে দেখুন।


বিঃদ্রঃ প্রতি দিন দেশের কোন না কোন স্থানে কিশোরী ও যুবতী মেয়েরা নির্মম, ভয়ংকর ভাবে যৌন নির্যাতনের তিক্ত অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হচ্ছে। তাই আসুন সবাই মিলে নির্যাতিত মানুষদের সাহায্য করি। এবং একটি সুস্থ সুন্দর সমাজ গড়ার অঙ্গীকার করি।



🌍🌍🌍
এই সমস্ত ঘটনার নতুন নতুন গল্প ও ভিডিও পেতে নিয়মিত চোখ রাখুন এই ওয়েবসাইটে।
ধন্যবাদ।

SNA

Post a Comment

Previous Post Next Post