একটি মেয়ের জীবনের অপ্রিয় সত্য ঘটনার গল্প ও ভিডিও।
সাভার এলাকায় গত ৩০/১১/২৩ বৃহস্পতিবারের সত্য ঘটনার গল্প। মেয়েটির নাম আয়েশা আক্তার, দরিদ্র পরিবারে জন্মগ্রহণ, গরীবের ঘরে জন্ম হলেও আচার আচরণ চলাফেরা ছিল বেশ পরিপাটি ও গোছালো মেয়ে। এবং শারীরিক সুন্দর ও দেহের গঠনের দিক দিয়েও ছিল সাধারণ ৫-৭ টা মেয়ের থেকেও সুন্দরী। তাছাড়াও ছাত্রী হিসেবে খুবই মেধাবী ছিল SSC পরীক্ষায় জিপিএ 5 পেয়ে পাশ করে। আয়েশার পরিবার দরিদ্র হওয়ায় তার মা-বাবা তাকে বলে দিয়েছে যে পড়াশোনা জন্য টাকা পয়সা দিতে পারবে না। কারন আয়েশার আরো ২ জন ছোট ভাই ছিল তারাও এক জন প্রাইমারিতে আরেক জন হাইস্কুলে অষ্টম শ্রেণিতে পড়াশোনা করে। কিন্তু আয়েশাও নাছোরবান্দ, যে সে শত কষ্ট হলেও পড়াশোনা কিছুতেই বাদ দিবেনা। তাই সে সিদ্ধান্ত নেয় চাকরি করার পাশাপাশি পড়াশোনা চালিয়ে যাবে। যেই কথা সেই কাজ আয়েশা তার সিদ্ধান্তের কথা মা-বাবাকে জানিয়ে দেয়। মা-বাবাও সম্মতি দেয় আয়েশার সিদ্ধান্তে।
আয়েশা দেরি না করে চাকরি করার জন্য খোঁজ খবর নিতে থাকে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে কিন্তু আয়েশা যে প্রতিষ্ঠান গুলোতে আবেদন করেছে সব কটি প্রতিষ্ঠানই তাকে না করে দেয়। আর বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে চাকরির জন্য আবেদন ও কয়েকটি প্রতিষ্ঠানে ইন্টারভিউ দিয়ে ৩ মাস পেরিয়ে গেছে। তাই সে আর সময় নষ্ট না করে র্গামেন্টসে চাকরি করার সিদ্ধান্ত নেয়। পরের দিন সকাল ৮:০০ টাই একটি র্গামেন্টসের গেইটের সামনে দাঁড়িয়ে থাকে। ধর্য্য ধরে আয়েশাও দাঁড়িয়ে থাকে গেইটের সামনে তখন ঘড়িতে সময় ৯:৪০ মিনিট। কিছু দূর থেকে দেখা যাচ্ছে একটা সাদা প্রাইভেটকার র্গামেন্টসের গেইটের দিকেই এগিয়ে আসছে এবং সিকিউরিটিরা সবাই দাঁড়িয়ে স্যালুট করছে গাড়ির ভেতরে থাকা লোকটিকে। তার পর ২০ মিনিট সময় পর একজন সিকিউরিটি এসে বল্লো আপু আপনি কি এখানে চাকরি করার জন্য আসছেন। আয়েশা হ্যাঁ জবাব দিল। এবং সিকিউরিটি তাকে নিয়ে র্গামেন্টসের ভিতরে ওয়েটিং রুমে বসিয়ে দিয়ে বল্লো আপু আপনি কিছুখন অপেক্ষা করেন। এই বলে সিকিউরিটি চলে যায়। তার কিছু সময় পরে একজন ভদ্রলোক এসে বলে আপনাকে স্যার ডাকছেন, প্লিজ আসুন এই বলে ভদ্রলোকটি স্যারের অফিস রুমে সামনে দাঁড়িয়ে স্যারকে উদ্দেশ্য করে বল্লো, স্যার এই মেয়েটি আমাদের কোম্পানিতে চাকরি করার জন্য এসেছেন। স্যার ইশারা দিয়ে ভদ্রলোকে চলে যেতে বল্লো আর আমাকে রুমের ভিতর আসতে বল্লো। আয়েশা ভয়ে ভয়ে স্যারের সামনে দাঁড়িয়ে সালাম দিল। আয়েশাকে বসতে বল্লো এবং স্যার তার কাগজ পত্রে একবার চোখ বুলিয়ে নিল। স্যার বল্লো, তোমার কি পূর্বে র্গামেন্টসের কাজের অভিজ্ঞতা আছে? বা তুমি কি র্গামেন্টসের কাজ করতে পারবে?
আয়েশা ভয়ে ভয়ে বল্লো না স্যার পূর্বের কোন অভিজ্ঞতা নেই। আপনাদের প্রতিষ্ঠানেই আমার জীবনের প্রথম জব হবে, যদি আপনার আমাকে কাজ করার সুযোগ দেন। তার পর স্যার চেয়ার থেকে উঠে এসে আয়েশার বসার পিছন দিয়ে পায়চারি করেতে করতে দেহের মাপ ভালো করে নিচ্ছে। এরপর স্যার আবার তার চেয়ারে বসে বল্লো ঠিক আছে আয়েশা! আমি তোমাকে একটি সুযোগ দিচ্ছি এই প্রতিষ্ঠানে জব করার। ও হ্যা আরেকটি সুখবর তোমার জন্য আয়েশা, আগামীকাল থেকে তুমি আমার পিএ হিসেবে জয়েন করবে। এবং তুমি মাসিক বেতন পাবে ২৫০০০ হাজার টাকা!!
তুমি এখন যেতে পার "স্যার বল্লেন"। আয়েশা আবার স্যারকে সালাম দিয়ে রুম থেকে বেড়িয়ে এল। আয়েশার চোখে মুখে আনন্দ আর আনন্দ সে সৃষ্টির্কতাকে ধন্যবাদ দিল। এছাড়াও যতটুকু আশা করেছিল আয়েশা তার থেকে বেশি পেয়েছে। এইসব ভেবে বাড়িতে এসে মা-বাবার সঙ্গে চাকরি পাওয়ার আনন্দ ভাগ করল এবং মা-বাবাও খুব খুশি এই ভেবে, হয়তবা তাদেরও দুঃখের দিন ফুরিয়ে আসছে। পরের দিন, আয়েশা সকাল সকাল ঘুম থেকে উঠে অফিসে যাওয়া জন্য সাজগোজ করে নিচ্ছে নিজেকে, জীবনে প্রথম চাকরি প্রথম অফিসে জয়েন বলে কথা। আর নিজেকে সাজোগোজু করার ফলে আয়েশাকে দেখতে আরো সুন্দরী এবং আর্কষনীয় লাগছে।
পরিবারের সবার কাছ থেকে আর্শিবাদ নিয়ে অফিসে আসল। এরপর স্যারের অফিস রুমের বাহির থেকে অনুমতি নিয়ে অফিস রুমের ভিতরে প্রবেশ করল এবং স্যারকে সালাম দিল। এদিকে স্যার আয়েশাকে দেখে এক দৃষ্টিতে অনেক খন যাবত তাকিয়ে আছে কোন সারা শব্দ নেই!!! আরেকবার "স্যার" শব্দ শুনে স্যারের হুস ফিরল তার পর স্যার চেয়ার থেকে উঠে আয়েশার কাছে এসে বল্লো এসো তোমার কাজের স্থান দেখিয়ে দেই। এই বলে আয়েশার শরীরিরে হাত দিয়ে ধরে রুমের এক পাশে চেয়ার ও টেবিলের কাছে গিয়ে বল্লো এই হলো তোমার কাজের স্থান বলে আয়েশাকে চেয়ারে বসিয়ে দিল। এবার স্যারের আচার আচরণ গুলো বেপরোয়া হচ্ছে তাই আয়েশার শরীরিরের বিভিন্ন স্থানে শর্প্শ করার চেষ্টা করছে। আয়েশাও স্যারের আচরনে তখন একটু ঘাবড়ে গেল আবার মূহুর্তে মধ্যে স্যারের হাত সরিয়ে নিল আর আয়েশাকে বল্লো, কেমন ফিল হচ্ছে তোমার প্রথম দিন অফিসে এসে? আয়েশা: ভালো স্যার।
এর পর স্যার আয়েশাকে কিছু কাজ বুঝিয়ে দিল। আর আয়েশা মনোযোগ সহকারে কাজ গুলো করতে শুরু করল। এদিকে স্যারের দৃষ্টি শুধু আয়েশার উপর। কিন্তু আয়েশা আপন মনে কাজ গুলো করে চলছে তাই স্যারের আচরণ গুলো বুঝতে পারছেনা। এইভাবে প্রতিদিন অফিসে, স্যারের খারাপ নজর শিকার হত। বেশ কয়েকটি মাস পর স্যার আয়েশার কাছে আসার জন্য বিভিন্ন ভাবে ফন্দি করত। আর কাছে আসার পর শরিরের বিভিন্ন স্থানে শর্প্শ করত। এবার আয়েশারও বুঝতে বাকি রইলনা তার স্যার আসলে কি চাই। তাই নিজেকে খারাপ নজর ও বিপদের থেকে গুছিয়ে রাখার চেষ্টা করত। দিনটা ছিলো বৃহস্পতিবার কাজেরও চাপ বেশি তাই প্রতিবারের মতো অফিস শেষ টাইমে বাড়িতে যেতে পারেননি। এদিকে অফিসে শুধু মাত্র আমি আছি ও স্যার আছে আর নিচে সিকিউরিটিরা থাকে। সময় তখন সন্ধ্যা ৮:১০ মিনিট আয়েশার টেবিলের একপাশে দাঁড়িয়ে আয়েশার শরিরের বিভিন্ন স্থানে হাত দিচ্ছে। এইবার আয়েশা আর চুপ করে থাকেনি। সে বল্লো স্যার আমি আপনার মেয়ের সমবয়সী। আয়েশার কথা শেষ হতে না হতেই স্যার আয়েশাকে জরিয়ে ধরে বল্লো আমাকে খুশি করে দাও কেউ জানবেনা, আর তোমার বেতন আরো বাড়িয়ে দেব। এদিকে আয়েশা কি করবে বুঝে উঠতে পারছেনা। কারন স্যার তাকে এখনো জরিয়ে ধরে আছে। আবার চাকরি হারানোর ভয়ও পাচ্ছে কারন এখন পরিবারের সবাই আয়েশার উর্পাজনের উপর নির্ভরশীল। এইসব চিন্তা করে মূর্তির মতো দাঁড়িয়ে আছে। কিছু খন পরেই কি ভেবে আয়েশা নিজেকে স্যারের হাত থেকে রক্ষা করার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করছিল। কিন্তু একজন পুরুষের সাথে একটি মেয়ে দেহ শক্তি দিয়ে কখনো পারবে না। আর ওদিকে স্যার আরও খোর্ধাত বাঘের রুপ ধারণ করছে। অনেক খন ধস্তাধস্তির পর স্যারের বিজয় হয়েছে। আর হিংস্র প্রাণীর মত ঝাপিয়ে পড়ে আমাকে খোবলে খোবলে ভোগ করল। আর এই ক্ষতবিক্ষত শরির, মন ও প্রিয় মানুষদেরকে নিয়ে আবারও নতুন করে বাঁচার স্বপ্ন নিয়ে এগিয়ে যায় জীবন সংগ্রামের পথে।
👉 ভিডিওটি দেখলে আপনি অবাক হবেন আমাদের সমাজের কিছু কিছু মানুষ আছে যারা জানোয়ারের থেকেও হিংস্র আর ভয়ংকর হয়।
ভিডিওটি দেখতে নিচের বাটনে ক্লিক করুন।
👇👇
ভিডিওটি ডাউনলোড করতে বাটনে ক্লিক করুন।
👇👇
Note: প্রিয় পাঠক ভিডিওটি দেখার সময় মাঝে মধ্যে সার্ভারে সমস্যা হতে পারে। সেক্ষেত্রে ভিডিওটি ডাউনলোড করে দেখুন।
বিঃদ্রঃ প্রতি দিন দেশের কোন না কোন স্থানে কিশোরী ও যুবতী মেয়েরা নির্মম, ভয়ংকর ভাবে যৌন নির্যাতনের তিক্ত অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হচ্ছে। তাই আসুন সবাই মিলে নির্যাতিত মানুষদের সাহায্য করি। এবং একটি সুস্থ সুন্দর সমাজ গড়ার অঙ্গীকার করি।
🌍🌍🌍
এই সমস্ত ঘটনার নতুন নতুন গল্প ও ভিডিও পেতে নিয়মিত চোখ রাখুন এই ওয়েবসাইটে।
ধন্যবাদ।