একজন ক্ষত-বিক্ষত তরুণীর বাঁচার আর্তনাদ, সত্য ঘটনার গল্প ও ভিডিও।
জামালপুর জেলায় গ্রামের বাড়ি এই নির্যাতিত তরুণী মেয়ের। স্বামীর চাকরির সুবাদে সিলেটে একটি ফ্ল্যাট বাসায় ভাড়া থাকত। তাছাড়াও মাসখানেক হল বিয়ে করেছে এই তরুণী, এখনো মেহেদির রং হাতে জ্বল জ্বল করছে, এরইমধ্যে মেয়েদের জীবনের সবচেয়ে তিক্ত অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হয়েছে এই তরুণী।
২০২২ সালের জুলাই মাসে ঘটনাটি ঘটে সিলেটে শহরে একটি ফ্ল্যাট বাসায়। নির্যাতিত মেয়েটির গ্রামের বাড়ি জামালপুর জেলায়। ময়মনসিংহের আনন্দ মোহন কলেজে পড়াশোনা করত মেয়েটি। এক বছর হয়েছে পড়াশোনা শেষ করে গ্রামের বাড়িতেই থাকত। মেয়েটি মা-বাবার পছন্দের ছেলেকেই বিয়ে করেছিল। আবার মা-বাবার ইচ্ছেতেই মে মাসে ধুমধাম করে বিয়ে কাজ সেরে ফেলে। মেয়েটির স্বামী ছিল একজন ব্যাংক কর্মকর্তা। শশুর বাড়ি ছিল প্রতিবেশী গ্রামে। বিয়ে পর বেশ কিছু দিন স্বামী স্ত্রী দুজনেই গ্রামের বাড়িতে সময় কাটায়। এরপর তরুণীর স্বামীর ছুটি শেষ হয়ে যায়, এমতাবস্থায় যেহেতু নব দম্পতি তাই বাপের বাড়ি ও শশুর বাড়ির সবাই বলছে নতুন বৌকে সাথে করে নিয়ে যেতে সুতরাং মেয়েটির স্বামীও সবার কথা ফেলতে পারলোন। তরুণীর স্বামী যেখানে জব করে তার কাছাকাছি তে ফ্ল্যাট বাসা ভাড়া করে।(মেয়েটির স্বামী সিলেট শহরে একটি ব্যাংকে জব করে)। তরুণ তরুণীর নতুন দম্পতি নতুন সংসার সবমিলিয়ে ভালোই অতিবাহিত হচ্ছিল দিন সময়। একদিন রাত ৯:০০ টার দিকে দরজার বেল বাজাল মেয়েটি তখন রান্নাঘরে রান্নাবান্নার করছিল প্রথমে দুই বার বেলের আওয়াজ শোনতে পারেনি, তৃতীয় বার যখন বেলের আওয়াজ শোনে তরুণীর মনে আনন্দ নিয়ে দ্রুত দরজা খুলে দেয় কিন্তু তরুণীর স্বামী আসেনি এসেছে দুইজন অপরিচিত যুবক।
অপরিচিত যুবকদের দেখে তরুণী মেয়েটি কি করবে বুঝতে পারছিল না। তার পরও সাহস করে দুই যুবকে উদ্দেশ্য করে জিজ্ঞেস করল আপনারা কারা? এখানে কেন এসেছেন? মেয়েটির প্রশ্নের কোন উত্তর দিলনা, যুবকরা কোন কথা না বলে দরজার কাছে থাকা তরুণী মেয়েটিকে ধাক্কা দিয়ে সরিয়ে রুমের ভিতরে প্রবেশ করে, এবং দুই জন যুবক দুটি রুমে গিয়ে কিছু একটা খোঁজাখুজি করছিল। আর ওদিকে তরুণী মেয়েটি কি করবে না করবে এখন বা মেয়েটির কি করা উচিত সেটাও তরুণী মেয়েটির মাথায় আসছে না। এদিকে কয়েক মিনিট পরে সেই দুই যুবক তরুণী মেয়েটির সামনে দাঁড়িয়ে আছে আর দুই যুবকের মধ্যে ইশারায় কিছু একটা বলছে। তারপর দুই যুবক তরুণীকে মুখ চেপে ধরে বেডরুমে নিয়ে গিয়ে হায়েনাদের মত ঝাপিয়ে পড়ে তরুণী মেয়েটির উপর। আর শুরু হয় ভয়ংকর যৌন নির্যাতন, পশুর মত করে একজনের পর একজন তরুণী মেয়েকে ছিড়ে ছিড়ে ভোগ করছে মানুষ নামের জানোয়ার। এতেও দুই যুবকের খায়েশ মিটেনি তরুণী মেয়েটির দেহের বিভিন্ন স্থানে ছুরি দিয়ে এবং সিগারেটের আগুন দিয়ে ক্ষতবিক্ষত করে, মেয়েটিকে আধমরা অবস্থায় ফ্রোরে মেজেতে ফেলে রেখে দুই যুবক পালিয়ে যায়। পরে মেয়েটিকে গুরুতর অবস্থায় তার স্বামী দেখতে পেয়ে দ্রুত কাছের হসপিটালে ভর্তি করে।
👉 ভিডিওটি দেখলে আপনি অবাক হবেন আমাদের সমাজের কিছু কিছু মানুষ আছে যারা জানোয়ারের থেকেও হিংস্র আর ভয়ংকর হয়।
ভিডিওটি দেখতে নিচের বাটনে ক্লিক করুন।
👇👇
ভিডিওটি ডাউনলোড করতে নিচের বাটনে ক্লিক করুন।
👇👇
Note: প্রিয় পাঠক ভিডিওটি দেখার সময় মাঝে মধ্যে সার্ভারে সমস্যা হতে পারে। সেক্ষেত্রে ভিডিওটি ডাউনলোড করে দেখুন।
বিঃদ্রঃ প্রতি দিন দেশের কোন না কোন স্থানে কিশোরী ও যুবতী মেয়েরা নির্মম, ভয়ংকর ভাবে যৌন নির্যাতনের তিক্ত অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হচ্ছে। তাই আসুন সবাই মিলে নির্যাতিত মানুষদের সাহায্য করি। এবং একটি সুস্থ সুন্দর সমাজ গড়ার অঙ্গীকার করি।
🌍🌍🌍
এই সমস্ত ঘটনার নতুন নতুন গল্প ও ভিডিও পেতে নিয়মিত চোখ রাখুন এই ওয়েবসাইটে।
ধন্যবাদ।